ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি:ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় এতিমদের সাথে নিয়ে ১৮ তম প্রতিষ্টা বার্ষিকী পালন করেছে বেসরকারী স্যাটেলাইট টেলিভিশন চ্যানেল ’বৈশাখী টেলিভিশন’। মঙ্গলবার (২৭ ডিসেম্বর) সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মেড্ডাস্থ সরকারি শিশু পরিবারে র্যালী, আলোচনা সভা ও কেক কাটার মধ্য দিয়ে প্রতিষ্টাবাষিকী পালন করা হয়। এসময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ এ.এস.এম সফিকুল্লাহ।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি দীপক চৌধুরী বাপ্পির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন, সমাজসেবা কার্যালয়ের উপ পরিচালক আবু আব্দুল্লাহ মো. ওয়ালী উল্লাহ, সরকারি শিশু পরিবারের উপ তত্ববধায়ক রওশন আরা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মনির হোসেন,দৈনিক কুরুলিয়া পত্রিকার সম্পাদক ইব্রাহিম খান সাদত, যমুনা টেলিভিশনের নিজস্ব প্রতিবেদক মো. শফিকুল ইসলাম, প্রথম আলোর নিজস্ব প্রতিবেদক শাহাদৎ হোসেন, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য শাহ আলম মাধুর, আশুগঞ্জ প্রেসক্লাবের সভাপতি মো মোজাম্মেল হক, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি মহিলা কলেজের প্রভাষক মো. মোতাসিম বিল্লাহ, প্রিয়ংকা দেব, আর টিভির জেলা প্রতিনিধি আজিজুর রহমান পায়েল, ডিবিসির জেলা প্রতিনিধি খন্দকার রায়হান, দেশ টিভির জেলা প্রতিনিধি মেহেদী নূর পরশ, বিজয় টিভির প্রতিনিধি মো, এহসানুল হক রিপন প্রমূখ।
এসময় ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কর্মরত বিভিন্ন প্রিন্ট, ইলেকট্রনিক্স ও অনলাইন মিডিয়ার সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন। আলোচনা সভার শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বৈশাখী টেলিভিশনের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সংবাদদাতা আল মামুন।এতিমদের সাথে নিয়ে বৈশাখী টেলিভিশন ১৮ তম প্রতিষ্টা বাষিকী পালন করায় উপস্থিত অতিথিরা চ্যানেলটির প্রশংসা করেন।
পাশাপাশি বৈশাখী টেলিভিশনের প্রতিষ্টা বার্ষিকীতে সকলেই শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষে যে কয়টি চ্যানেল কাজ করছে তাদের মধ্যে বৈশাখী টেলিভিশন অন্যতম। এতিমদের সাথে নিয়ে প্রতিষ্টা বার্ষিকী পালনের মাধ্যমেই তাদের চিন্তা চেতনা বুঝা যায়। এই ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকবে বলে আশা করেন বক্তারা।আলোচনা সভা শেষে কেক কাটা ও আনন্দর্যালী অনুষ্ঠিত হয়। পরে এতিম শিশুদের মধ্যে মাঝে খাবার বিতরণ করা হয়।